এলার্জি ও আসাদ নূর এবং অন্যান্য নাস্তিকদের নিয়ে কিছু কথা দয়া করে শেষ পর্যন্ত মনযোগ দিরে পড়বেন।
এলার্জি : এলার্জি হচ্ছে এমন একটি রোগ, যা কিনা যেখানে এলার্জি হয় সেখানে চুলকাতে থাকে এবং সুরসুরি দিতেই থাকে দিতেই থাকে। যদি সেই সুরসুরির সাথে তাল মিলিয়ে (যার কিনা এলার্জি সমস্যাটা আছে) সেও চুলকাতে থাকে তাহলে এলার্জি পোকাদের অনেক সুবিদা হয়। এরা আরো জুরেসুরে চুলকাতে থাকে। এতে করে এলার্জির সংখ্যা আরো বেড়ে যায়। আর যদি, এলার্জি পোকা নারা-চারা বা সুরসুরি দেয় তখন যদি ঐ রোগি না চুলকায় কিছুখন পরে এমনিতে চুলকানি বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে এলার্জি প্রভাব শরিরের অন্যান্য যায়গায় ছড়িয়ে-ছটিয়ে পরে না।
আসাদ নূর এবং অন্যান্য নাস্তিক: আসাদ নূরের মতো নাস্তিকরা হচ্ছে সেই এলার্জির মতন। এরা সুরসুরি দেয়। মূলত এরা হচ্ছে বাদাইম্মা, আকামলা, বলদ, ইত্যাদি ইত্যাদি... । যাই হোক, এরা আমাদের মূলত ইসলাম প্রিয় মানুষদের সুরসুরি দেয়ার করাণ হচ্ছে। একটি সুরসুরির বিনিময়ে এদের যে ডিজিটাল ইনকাম আছে তা বৃদ্ধি পায়। যেমন, আমরা তার কথা শুনি এবং শেয়ার করি, কমেন্ট করি এতে তার ডিজিটাল পেইজ (ইউটিউব, ফেইসবুক বা অন্যান্য যা কিছু আছে) এ গুলা বেশি বেশি প্রচার প্রসার হয়। যার ফেলে সে এগুলা থেকে টাকা ইনকাম করে। ফলে সে বসে বসে তার দিন পার তরে পারে।
ত বলতে পারেন, তারা কেন সুধু মুসলমানের উপর জাপিয়ে পরে, অন্যাদের কেন না? এটা প্রশ্ন আসাটা সাভাবিক ব্যাপার। মূলত একমাত্র, কেবলমাত্র মুসলমান ধর্মে এক আল্লাহার ইবাদত করে। তারা আর কারো ইবাদত করে না। তা ছাড়া, সারা বিশ্ব্যার সকল ধর্মে একাধিক খোদার ইবাদত করে। যার ফলে এক খোদাকে বকা দিলে অন্যান্যদের গায়ে লাগে না বা কিছু মনে করেনা, হোক তারা হিন্দু, বদ্ধ্য, খ্রিষ্টার্ণ বা অন্যান্য ধর্মের লোক। আর মুসলমানেরা এক আল্লাহার ইবাদত করার করণে তার ধর্মের ব্যাপারে সাবাই এক ও অভিন্ন্য। যার ফলে মুসলমানের খোদা আল্লাহ, রাসুল (সঃ) এবং কোরআন নিয়ে কেউ কোন ব্যাংঙ্গ বক্তব্য পেশ করলে সব মুসলমানের কলিজায় আগাত আনে। সবাই সজাগ হয়ে ্প্রতিবাদ করতে থাকে। আর সে প্রতিবাদের সুযোগে এই ধরণের নাস্তিকরা সুধু কেবল মুসলমান দের নিয়ে সমআলোচনা করতে থাকে। আর আমরা ঐ এলার্জি ওয়ালা মানুষের মতো চুলকাতে থাকি যার ফেলে এই ধরনে নাস্তিকরা ডিজিটাল মার্কেট থেকে অনেক টাকা কামাই করতে পাড়ে। আসলে ব্যাপরটা হচ্ছে এরা নাস্তিক এরা কোন আল্লাহ-খুদা মানে না। এরা সৃষ্টির শ্রষ্ঠা বলতে কিছুই মানে না।
শেষ কথা: সর্বশেষ কথা হচ্ছে আমরা কেউ তার কথা শুনব না, দেখব না, কমেন্ট করব না, শেয়ারও দিব না। তার ঐ ভিডিও দেখলে আমরা তার ভিডিওর উপরে রিপর্ট করে দিব। এতে করে তার ভিডিওটি ভাইরাল হবে না। তার ইনকামও হবেনা। আর এমনি করে ঐ এলার্জির মতো এরাও চুপরে যাবে।
লিখাটি ভালো লাগলে দয়া করে কমেন্ট করে যানাবেন এবং শেয়ার করে দিবেন যেন সবাই পড়তে পারে এবং ঐ নাস্তিক পর্যন্ত পৌছাতে পাড়ে।
ধন্যাবাদ
No comments:
Post a Comment